আরিফ হোসেন

কুহুডাকের প্রতিষ্ঠাতা

ট্রাভেল ইনফ্লুয়েন্সার | ডিজিটাল মার্কেটার | উদ্যোক্তা

আরিফ হোসেন (ইংরেজি: Arif Hossain; জন্ম ২ আগস্ট, ১৯৯৪)। আমার ওয়েবসাইট ভিত্তিক ভ্রমণ যাত্রা শুরু হয়েছিল GoArif দিয়ে। GoArif, ১লা অক্টোবর ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করে। তবে আমার ভ্রমণ যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালের দিকে। আমি প্রথম ভ্রমণ করেছিলাম বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্তর্গত, একটি পর্যটনস্থল, প্রকৃতি কন্যা জাফলং। প্রথম ভ্রমণে আমার সাথে ছিলেন, আমার বড় ভাই মেহেদী হাসান এবং ভাইয়ের বন্ধু। দারুণ ছিল সেই ট্যুর! আর সেই থেকেই শুরু…

প্রাথমিক জীবন

আমরা, জন্ম ২ আগস্ট, ১৯৯৪, মতলব উত্তর থানা, চাঁদপুর, বাংলাদেশের, একটি মুসলিম পরিবারে। শৈশব থেকেই, প্রযুক্তির প্রতি আমার বেশ আগ্রহ ছিল।  শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৃঢ় আকাঙ্ক্ষা দ্বারা চালিত, তিনি প্রায়শই তার রাতগুলি কাজ করার জন্য উত্সর্গ করেন, একাডেমিক অধ্যয়ন এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধি উভয়ের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি নিশ্চিত করে। আরিফ ব্যতিক্রমী অ্যাথলেটিক দক্ষতাও প্রদর্শন করেছিলেন এবং তার কলেজের বছরগুলিতে তার প্রযুক্তিগত দক্ষতার জন্য স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। 

শিক্ষা এবং কর্মজীবন

আরিফ বাংলাদেশের একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির মাধ্যমে প্রযুক্তির প্রতি তার আবেগ অনুধাবন করেন, যেখানে তিনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যয়ন করেন। তার একাডেমিক যাত্রার সময়, তিনি একজন সিনিয়র সফ্টওয়্যার প্রকৌশলী হিসাবে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে যোগ দেন, তিন বছরের জন্য মূল্যবান শিল্প অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে তার দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে, আরিফ ১লা অক্টোবর ২০১৬-এ GoArif প্রতিষ্ঠা করেন, একটি উদ্যোগ যা তিনি বর্তমানে সিইও হিসাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

Sra Team
SRA, কুমিল্লা

ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও, ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং-এ তার দক্ষতার সাথে তিনি সফলভাবে কাজী প্ল্যাটফর্মকে শিল্পের একজন বিশিষ্ট খেলোয়াড় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

Arif Hossain Kd২০১৯ সালে আরিফ

জন্মমোঃ আরিফ হোসেন
২ আগস্ট, ১৯৯৪
চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
নাগরিকত্ববাংলাদেশী
টাইটেলকুহুডাকের প্রতিষ্ঠাতা
পেশাউদ্যোক্তা
ডিজিটাল মার্কেটার
ট্রাভেল ইনফ্লুয়েন্সার
কম্পিউটার প্রোগ্রামার
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার

ওয়েব ডিজাইনার

কার্যকাল২০২৪-বর্তমান
পরিচিতি আছেকুহুডাক, গোআরিফ, কাজী প্ল্যাটফর্ম, এসআরএ
পুরস্কারদক্ষতা প্রতিযোগিতার জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিল পুরস্কার (২০১০)
ওয়েবসাইটwww.kuhudak.com
জাফলং - Goarif
জাফলং

প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে আমার এক অনন্য অভিজ্ঞতা হয়েছিল। জাফলং বাংলাদেশের সিলেট জেলায় ভারত-বাংলাদেশ বর্ডার এর সাথে অবস্থিত। আপনি বাংলাদেশ থেকে ভারতের ঝুলন্ত ব্রিজ দেখতে পাবেন। এখানে পর্যটক এর পাশাপাশি পাথর উত্তলনের জন্য শ্রমিকদের দেখা পাবেন। জাফলং এ গেলে আপনি পানের বাগান দেখতে পাবেন! কি সুন্দর ভাবে সুপরি গাছের সাথে পেচিয়ে রয়েছে পান গাছ গুলো।

জাফলং, খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। পিয়াইন নদী তীরের সাজানো সব পাথর জাফলং এর প্রধান আকর্ষণ। জাফলংয়ের বাংলাদেশ সীমান্তে দাঁড়ালেই আপনি দেখতে পাবেন ভারত সীমান্তে থাকা ডাউকির উঁচু উঁচু পাহাড়। এসব পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝরনা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

জাফলং থেকে ভ্রমণ করে এসে আমি বুঝতে পেরেছিলাম প্রকৃতি আমাকে দারুণ ভাবে টানে। এ যেন এক চমৎকার নেশা। যদিও তখন ছবি তোলা বা ভিডিও করে মোবাইলে বা কম্পিউটারে রেখে দেয়া ছাড়া তেমন কিছু করা হয়নি।

GoArif এর শুরু

সময়টা ছিল ১লা অক্টোবর ২০১৬। আমার জিবনের প্রথম চাকরি শুরু করেছি কিছুদিন হলো মাত্র। আমি তখন মিরপুর থাকি। বন্ধু জাবেদ ছিল আমার কলিগ। অফিসে দুপুরের খাবার খেয়ে দুই বন্ধু মিলে ভ্রমণ নিয়ে আলাপ করছি। আলাপের এক ফাঁকে জাবেদ কে বললাম যেহেতু আমার ভ্রমণের প্রতি আগ্রহ আছে তাই যদি একটি ওয়েবসাইট খুলে সেখানে ভ্রমণ নিয়ে লেখালেখি করি কেমন হয়?

জাবেদ আমার কথা শুনে বললও, এটা তো ভালো ব্যাপার। তবে ওয়েবসাইটের নাম কি দিবি? এখানে বলে রাখা ভালো যে, ইতিমধ্যে আমি আমাদের ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসকভারি ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি নিয়ে লেখা-লেখি করি। তাছাড়া, ওয়েবসাইট, ডোমেইন-হোস্টিং, এসইও ইত্যাদি বিষয়ে আমার একটা ভালো ধারনা রয়েছে।

যেহেতু আমি ভ্রমণ নিয়ে লিখব তাই নামটা ভ্রমণ রিলেটেড হতে হবে এবং সাথে আমার নামও যুক্ত করার চিন্তা করে GoArif ঠিক করলাম। এই নামে ডোমেইন কিনে নিলাম এবং সাথে হোস্টিং কিনে সেদিন থেকেই ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করে দিলাম।

পানাম নগর - Goarif
পানাম নগর

আমার লেখালেখি

২০০৭/২০০৮ সাল থেকে লেখালেখি শুরু করলেও ভ্রমণ নিয়ে কখনো লেখা হয়নি। আমি ১২/১৩ সালের দিকে নাটকের পরিচালক হতে চেয়েছিলাম। নিজেই নাটকের গল্প লিখার চেষ্টা করতাম। কুমিল্লায় থাকা অবস্থায় বন্ধু আল-আমিন কে নাটকের মূল ক্যারেক্টার করে আমার লেখা এবং পরিচালনায় “ব্যাচেলর ফ্যামিলি” নামে মোবাইলে ধারণ করা একটা নাটকের শুটিং এর কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ করা হয়নি।

সিসিএন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ইলেকট্রনিক্সে পড়ার সময় “ABC of Science” নামে একটা বই লেখার চেষ্টা করেছিলাম। বইটা সম্পূর্ণ না করার ফলে তা আর প্রকাশ করা হয়নি।

আরও পিছনে ২০০৭/২০০৮ এর দিকে স্কুলে পড়ার সময় কবিতা লিখতাম। প্রেমের কবিতা নয়, প্রকৃতির কবিতা! বন্ধু সবুজ তখন কবিতা এবং ছন্দ লিখে আমাকে দেখাতো আর আমি মুগ্ধ হয়ে ওর কবিতা এবং ছন্দগুলো পড়তাম। আমার কাছে দারুণ লাগত। সহজ সরল শব্দ ব্যাবহার করে অনেক কিছু ফুটিয়ে তুলতো। ওর দেখা দেখি আমারও লিখতে ইচ্ছে করত। কিন্তু লেখা তো এতো সহজ নয়। আমি ভাবতে থকলাম কি নিয়ে লিখা যায়। যাইহোক, লেখা তো শুরু করি।

প্রথম প্রথম ছন্দ লিখতাম। তারপর কবিতা লেখার চেষ্টা করতাম। সবুজকে দেখাতাম, ও উৎসাহ দিত। বলা যায় আমার জিবনের লেখালেখি যাত্রা শুরু হয়েছে তখন থেকে। পরবর্তীতে কবিতা বা ছন্দ লেখার থেকে আমার গল্প লিখতে বেশি ভালো লাগত।

এরপর আমি আমার বেশ কয়েকটি ছন্দ, কবিতা এবং গল্প নিয়ে একটা বইয়ের আকারে ছাপিয়েছিলাম। আমাদের গ্রামের পাশে নাউরি বাজারের তখন হাসান ভাই এর দোকানে কম্পিউটার ছিল। A4 পেপার ২ ভাঁজ করে ছাপিয়েছিলাম।
যাইহোক, এরপর মাঝে মধ্যেই লেখালেখি করেছি। তবে লেখালেখি করতাম শখের বসে। প্রফেশনাল লেখক হয়ে উঠিনি কখনো।

GoArif এর ভ্রমণ লেখা

ওয়েবসাইট নেয়ার পর আমার ভ্রমণ নিয়ে লেখার যাত্রা শুরু হয়। তখন আমার অফিস ছিল পান্থপথ, আর থাকতাম রূপনগর আবাসিক, মিরপুর। অফিসে বাসে যাতায়াত করতাম তাই, আসা-যাওয়ার পথে বাসে বসে মোবাইলে ভ্রমণ কাহিনী লিখতাম।

তখন অবশ্য ওয়েবসাইটে ভ্রমণের পাশাপাশি প্রযুক্তি ও অন্যান্য বিষয় নিয়েও লিখা হতো।

উত্থান-পতন-উত্থান

যাত্রা শুরুর পর থেকে আলহামদুলিল্লাহ্‌ অনেকে “GoArif” নিয়ে প্রশংসা করছিল। আমিও যতটা সম্ভব লেখার চেষ্টা করছিলাম। বিশেষ করে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তরের বেশ কিছু দর্শনীয় স্থানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি নিয়ে লেখালেখি করেছি। যেমন: মোহনপুর পর্যটন লিমিটেড, হামিদ মিয়া জমিদার বাড়ি, নেদায়ে ইসলাম, কলাকান্দা মসজিদ ও মাদ্রাসা, লুধুয়া জমিদার বাড়ি, ৪০০ বছরের পুরনো ১ গম্বুজ মসজিদ, নাউরী মন্দির ও রথ, জজ নগর পার্ক ইত্যাদি।

এর মাঝে আমার ভ্রমণ তথ্য নিয়ে লুধুয়া জমিদার বাড়ি এবং গজরা জমিদার বাড়ি সম্পর্কে উইকিপিডিয়াতে আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছে। তাছাড়া উইকিমিডিয়ায় “GoArif Photography” নামে একটা ছবির ক্যাটাগরি রয়েছে এবং অনেক ছবি উইকিপিডিয়ার অনেক আর্টিকেলে যুক্ত করা হয়েছে। ওয়েবসাইটের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতে আমি লেখা, ছবি এবং ভিডিও প্রকাশ করছিলাম।

মিনি কক্সবাজার চাঁদপুর - Goarif
মিনি কক্সবাজার চাঁদপুর

১৬ই নভেম্বর, ২০১৯ সালে GoArif সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে TripDaw চালু করি! এখান থেকেই শুরু হয় এর পতন। কেন আমি নাম পরিবর্তন করলাম? এই প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছি অনেকবার। অল্পকথায় বিষয়টা বলি, আমার ইচ্ছে ছিল ভ্রমণ নিয়ে একটা কমিউনিটি তৈরি করা। যেহেতু GoArif একটা পার্সোনাল ওয়েবসাইট ছিল তাই এই নাম পরিবর্তন করে এমন একটা নাম দিতে চেয়েছিলাম যেটা ভ্রমণ সম্পর্কিত হবে এবং কোন নাম ম্যানশন করবে না। Trip = ভ্রমণ এবং Daw = পাখি; “ভ্রমণ পাখি” ছিল তেমন একটা নাম। যাইহোক, এরপর ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া GoArif এর সব কিছু মুছে দিয়েছিলাম!

TripDaw নিয়েও বেশিদিন কাজ করা হয়নি। বুন্ধুদের নিয়ে অনেক প্ল্যান করেছিলাম, কিন্তু কোন কাজে আসেনি। পরবর্তীতে আবার GoArif এসেও Fooxz এ চলে গিয়েছিলাম। তারপর Nooik, Kazi Air, Wilep করে ২০২৩ সালের শেষের দিকে আবার সেই GoArif এ ফিরে আসি। যতবার আমি GoArif ছেড়ে গিয়েছি ততবার আমি এটা মিস করেছি।

আরিফ হোসেন

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত - Goarif
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত

আমি আরিফ হোসেন (GoArif), বাংলাদেশি ট্রাভেল ইনফ্লুয়েন্সার। GoArif হল একটি ভ্রমণ সাইট। দর্শনীয় স্থানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, তথ্য, গল্প, ভ্রমণ গাইড, ট্যুর প্যাকেজটিপস শেয়ার করি।

আপনি কি একজন ভ্রমণকারী? তাহলে গোআরিফ (GoArif) ভ্রমণ সাইট আপনার জন্য। এখানে আপনার ভ্রমণের প্রয়োজনীয় সব কিছু পাবেন একজায়গায়! ভিসা পরামর্শ থেকে শুরু করে, ট্যুর প্যাকেজ সহ একজন ভ্রমণকারী হিসেবে একটি নতুন জায়গায় কিভাবে আপনি সহজে, কম খরচে এবং নিরাপদে সম্পূর্ণ ভ্রমণ শেষ করতে পারবেন তা নিয়ে টিপস, ভ্রমণ গাইড ইত্যাদি।

আসুন GoArif এর ভ্রমণ সাইট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানি। ভ্রমণকে করে তুলি আরও সুন্দর, সহজ এবং আনন্দময়।

উদ্যোক্তা প্রচেষ্টা

আরিফ হোসেন ২০১২ সালে তার উদ্যোক্তা যাত্রা শুরু করেন, প্রাথমিকভাবে GoArif প্রতিষ্ঠার দিকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করার আগে স্টুডেন্ট রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন (এসআরএ) এর সাথে সহযোগিতা করে। তার কর্মজীবন জুড়ে, তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসকভারি সহ বিভিন্ন উদ্যোগের সাথে জড়িত ছিলেন, একটি প্রকল্প যা তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের সাথে অংশীদারিত্বে শুরু করেছিলেন।

যদিও ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসকভারি কল্পনার মতো বিকশিত হয়নি, আরিফের উদ্যোক্তা মনোভাব অপ্রতিরোধ্য ছিল। তিনি বাংলাদেশ জাদুঘর এবং বই ব্যবসার মতো প্রচেষ্টাও অন্বেষণ করেছেন, পথে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।

Engineering Discovery Team
ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসকভারি, BUBT

ব্যক্তিগত জীবন এবং আগ্রহ

ব্যক্তিগত জীবনে, আরিফ হোসেন একজন অন্তর্মুখী ব্যক্তি যিনি তার কাজের মধ্যে সান্ত্বনা খুঁজে পান। শৈশব থেকেই কবিতা এবং গল্প লেখার শখ, তিনি একটি ভারসাম্যপূর্ণ এবং স্বাভাবিক জীবনধারা গ্রহণ করেন। খেলাধুলার প্রতি আরিফের সখ্যতা, বিশেষ করে ফুটবল, তার সক্রিয় এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রকৃতিকে প্রতিফলিত করে। তদুপরি, তিনি ভ্রমণের জন্য গভীর আবেগ লালন করেন এবং GoArif নামে একটি ভ্রমণ ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করেছেন, যেখানে তিনি তার মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এবং নতুন গন্তব্য অন্বেষণ করেন। আরিফের ভ্রমণ প্রচেষ্টা তাকে অন্বেষণের প্রতি তার ভালবাসা এবং তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপনের তার ইচ্ছাকে একত্রিত করতে দেয়।

প্রকল্প ও অবদান

আরিফ ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও, ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং-এ তার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অসংখ্য প্রজেক্টে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তার হাতে-কলমে এবং উদ্ভাবনী কৌশল GoArif কে সাফল্যের নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। আরিফের ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপের উদীয়মান প্রবণতাগুলিকে চিহ্নিত করার এবং পুঁজি করার ক্ষমতা তাকে বক্ররেখা থেকে এগিয়ে থাকতে সক্ষম করেছে, তার উদ্যোগের অব্যাহত বৃদ্ধি এবং প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিত করেছে।

আরিফ হোসেন শুধুমাত্র তার উদ্যোক্তা অর্জনের জন্য নয়, শিল্পের মধ্যে তার চিন্তাশীল নেতৃত্বের জন্যও স্বীকৃত। তিনি প্রায়শই বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে তার অন্তর্দৃষ্টি এবং দক্ষতা শেয়ার করেন, ডিজিটাল মার্কেটিং সম্প্রদায়ের বৃদ্ধি এবং বিকাশে অবদান রাখেন। আরিফ সক্রিয়ভাবে শিল্প বিশেষজ্ঞদের সাথে সহযোগিতায় জড়িত, একটি সহযোগিতামূলক পরিবেশ গড়ে তোলে যা শেখার এবং উদ্ভাবনের প্রচার করে।

একজন প্রতিভাবান এবং চালিত ব্যক্তি থেকে একজন সফল উদ্যোক্তা এবং ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ হওয়া আরিফ হোসেনের যাত্রা তার দূরদর্শিতা এবং নিষ্ঠার প্রমাণ। GoArif  প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও হিসাবে তার ভূমিকা, ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতি তার দক্ষতা এবং আবেগের সাথে মিলিত হয়ে তাকে এই ক্ষেত্রে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব করে তোলে। উৎকর্ষের প্রতি আরিফের প্রতিশ্রুতি, তার সাথে নিরন্তর পরিবর্তনশীল ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা তাকে একজন নেতা এবং উদ্ভাবক হিসেবে আলাদা করে। সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিয়ে, আরিফ হোসেন ডিজিটাল মার্কেটিং এবং উদ্যোক্তা জগতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে প্রস্তুত।

পুরস্কার এবং স্বীকৃতি

২০১০ সালে, আরিফ হোসেন দক্ষতা প্রতিযোগিতার জন্য মর্যাদাপূর্ণ ব্রিটিশ কাউন্সিল পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি একটি স্বয়ংক্রিয় বৈদ্যুতিক মেশিন (AEM) নির্মাণে তার অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য এই প্রশংসা পেয়েছেন, তার অনুকরণীয় দক্ষতা এবং উদ্ভাবন প্রদর্শন করেছেন।

আরিফ হোসেনের নিরলস নিষ্ঠা, উদ্যোক্তা বুদ্ধি এবং ডিজিটাল বিপণনের ক্ষেত্রে দক্ষতা তাকে শিল্পের একটি নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বে স্থান দিয়েছে। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে, তিনি ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপ গঠন করে চলেছেন এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী উদ্যোক্তাদের অনুপ্রাণিত করছেন।

বহিঃসংযোগ

আমার প্রজেক্ট থেকে অভিজ্ঞতা

এখন পর্যন্ত আমি যে সকল প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেছি তার লিস্ট।
Sra Logo

SRA

Jadughor Logo

Jadughar

Engineering Discovery Logo

Engineering Discovery

Goarif Logo

GoArif

Boibikroy Logo

BoiBikroy

Bangladesh Museum Logo

Bangladesh Museum

Tripdaw Logo

TripDaw

Taf Company Logo

Taf Company

Fooxz Logo

Fooxz

Kazi Academy Logo

Kazi Academy

Godevs Logo

GoDevs

Td Foundation Logo

TD Foundation

Rif2 Logo

Rif2

Travel World Records Logo

Travel World Records

Nooik Logo

Nooik

Kazi Air Logo

Kazi Air

Kazi It Logo

Kazi IT

Goair Logo

GoAir

Kazibuy Logo

Kazi Buy

Kuhudak (কুহুডাক) Logo

Kuhudak

Kazi Platforms Logo

Kazi Platforms

Kuhudak Museum

Kuhudak Museum

Wilep Logo

Wilep

Kuhudak Tech

Kuhudak Tech

আরিফ হোসেনের

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

আরিফ হোসেন একজন বাংলাদেশী ট্রাভেল ইনফ্লুয়েন্সার, ডিজিটাল মার্কেটার ও উদ্যোক্তা।

GoArif, ১লা অক্টোবর ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করে।

আরিফ হোসেন বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানায় ২রা আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। আরিফ হোসেনের ডাক নাম আরিফ এবং পরিচিত নাম: GoArif।

আরিফ হোসেন ২০১০ সালে স্কিল প্রতিযোগিতার জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিল পুরস্কার পান। তিনি একটি স্বয়ংক্রিয় বৈদ্যুতিক মেশিন (AEM) তৈরি করেন। এজন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

Kuhudak (কুহুডাক) LogoKuhudak (কুহুডাক) Logo

আপনার আশেপাশের দর্শনীয় স্থানের তথ্য দিন

কুহুডাকে আপনার আশেপাশের দর্শনীয় স্থানের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।
Arif Hossain

হাই, আমি আরিফ হোসেন। আপনাদের ভ্রমন বন্ধু GoArif...